কোন একজন পেইন্টার (রংমিস্ত্রী), হযরত বায়েযীদ বোস্তামী (রহঃ) –এর কারামতসমূহ দেখিয়া হিংসায় জ্বলিয়া পুড়িয়া যাইত। সে বলিত, এটা আবার এমন কী কঠিন কাজ? .. যেরূপ পরিশ্রম এবং রিয়াযত সে করিতেছে, তাহা আমিও করিতে পারি।
তবে, একটি কথা এই যে, তাহার কথা-বার্তাগুলি আমার বোধগম্য হয় না। হযরত বায়েযীদ(রহঃ)ও জানিতেন যে, লোকটি তাঁহার সম্বন্ধে এরূপ উক্তি করিয়া থাকে। ঘটনাক্রমে এক দিন লোকটি তাঁহার দরবারে আসিল। তিনি তাহাকে দেখিবামাত্র ‘আহ্’ শব্দ উচ্চারণ করিলেন। সঙ্গে সঙ্গে সে চেতনা হারাইয়া ভূতলশায়ী হইল। তিন দিন পর্যন্ত অচেতন অবস্থায় পড়িয়া রহিল। এই অবস্থায় পায়জামা ভরিয়া পায়খানা করিয়া দিল। জ্ঞান প্রাপ্ত হইলে তাড়াতাড়ি উঠিয়া যাইয়া গোসল করিল এবং পরিষ্কার-পরিচ্ছ ন্ন হইয়া আবার হযরত বায়েযীদের দরবারে আসিল। তখন তিনি তাহাকে বলিলেন, “তোমার এতটুকু জ্ঞান নাই যে, হাতির বোঝা গাধার পিঠে চাপান যায় না?”
-তাযকেরাতুল আওলিয়া। [খন্ড ১, পৃষ্ঠা ১৮৯]
***
তবে, একটি কথা এই যে, তাহার কথা-বার্তাগুলি আমার বোধগম্য হয় না। হযরত বায়েযীদ(রহঃ)ও জানিতেন যে, লোকটি তাঁহার সম্বন্ধে এরূপ উক্তি করিয়া থাকে। ঘটনাক্রমে এক দিন লোকটি তাঁহার দরবারে আসিল। তিনি তাহাকে দেখিবামাত্র ‘আহ্’ শব্দ উচ্চারণ করিলেন। সঙ্গে সঙ্গে সে চেতনা হারাইয়া ভূতলশায়ী হইল। তিন দিন পর্যন্ত অচেতন অবস্থায় পড়িয়া রহিল। এই অবস্থায় পায়জামা ভরিয়া পায়খানা করিয়া দিল। জ্ঞান প্রাপ্ত হইলে তাড়াতাড়ি উঠিয়া যাইয়া গোসল করিল এবং পরিষ্কার-পরিচ্ছ
-তাযকেরাতুল আওলিয়া। [খন্ড ১, পৃষ্ঠা ১৮৯]
***
0 Comments:
Post a Comment