হযরত হুসায়েন মানসূর হাল্লাজ (রহঃ) তরঙ্গবিশিষ্ট প্রেম নদীর দুঃসাহসী ডুবুরী ও সত্যের অরণ্যে সিংহস্বরূপ ছিলেন। আল্লাহ্ পাকের রাস্তায় নানা ক্লেশ ও যন্ত্রণা ভোগ করিয়া তিনি নিহত হন। তাঁহার জীবনে নানা অদ্ভূত ও অত্যাশ্চর্য ঘটনাবলী ঘটিয়াছে।
এক ব্যক্তির এক ছেলে ছিল। ছেলেটি ছিল বোকা। সেজন্যে পিতার ভাবনার অন্ত ছিল না। মৃত্যুর সময় পিতা ছেলেকে ডেকে বললো, “আমার মৃত্যুর পর যারা শোক প্রকাশের জন্যে আসবে তাদের সঙ্গে নরম এবং মিষ্টি কথা বলিও।
হযরত ইবরাহীম আদ্হাম (রহঃ) ছিলেন বলখের প্রতাপশালী বাদশাহ্। এক বিশাল রাজ্য ছিল তাঁহার শাসনাধীন। তিনি যখন ভ্রমণে বাহির হইতেন, তখন ৪০ জন করিয়া স্বর্ণের ঢাল ও রৌপ্যের গুর্জধারী সৈন্য তাঁহার অগ্রে ও পশ্চাতে তাঁহার দেহরক্ষীরূপে মোতায়েন থাকিত। একদা শাহী মহলে গভীর রাত্রে
একাদশ শতাব্দীর প্রথমে অত্যাচারী ইসলাম বিরোধী সম্রাট আকবরের যুগে হযরত শায়েখ আহ্মাদ মোজাদ্দেদে আলফে সানী (রহঃ) ছিলেন। সম্রাট আকবর ইসলাম ধর্মের ভয়াবহ শত্রু হিসাবে দণ্ডায়মান হইয়াছিল।
পবিত্র কোরআন শরীফে সূরা লোকমানে আছে- "লোকদিগের মধ্যে কোন লোক এরূপ আছে যে, লাহ্ওয়াল হাদিছ গ্রহণ করে, যাতে নিখোঁজভাবে লোকদিগকে খোদাতা'আলার রাস্তা হতে পথভ্রষ্ট করতে পারে এবং ইহাকে বিদ্রুপ মনে করে; তাদের জন্য জঘন্যতম শাস্তি আছে। "
এক রাত্রিতে হযরত বায়েযীদ (রহঃ) কবরস্থানের দিকে যাইতেছেন, এমন সময়ে বস্তাম শহরের কোন নেতৃস্থানীয় লোকের এক যুবক পুত্র বাদ্য-যন্ত্র বাজাইয়া তাহার সম্মুখ দিয়া যাইতেছিল।