[এখানে প্রণিধানযোগ্য একটা বিষয়ঃ আল্লাহ্ সুবহানাহু ওয়া তা'আলা যে আসমানী কিতাব পবিত্র কোরআন শরীফ, পবিত্র ইঞ্জীল শরীফ, পবিত্র তাওরাত শরীফ, পবিত্র যাবূর শরীফ -মোট ৪ টি বড় আসমানী কিতাব এবং আরও ১০০টি পবিত্র সহীফা শরীফ নাযিল করেছিলেন- সেগুলোর মূল প্রতিলিপি কখনও পরিবর্তিত হয় না; পথভ্রষ্ট মানুষেরাই অন্য কথাকে এর মধ্যে অন্তর্ভূক্ত করে মিথ্যার বেড়াজালে আবদ্ধ হয়েছে। 'আল্লাহর বাণী কখনও পরিবর্তিত হয় না।' এবং আল্লাহ্ তা'আলাই পবিত্র কোরআন শরীফের শুদ্ধতা তথা সংশ্লিষ্ট সবকিছুর হেফাজত করছেন।
আল কোরআনুল কারীম নাযিল হবার পর পূর্ববর্তী সকল আসমানী কিতাবের বিধান রহিত হয়ে গিয়েছে; পবিত্র কোরআন শরীফের বিধান-ই সমগ্র বিশ্বজগতসমূহের অধিবাসীদের জন্য বর্তমানে কার্যকর।]
"এক খ্রিষ্টান বক্তা দেওবন্দে আসতো। আমি তখন সেই মাদ্রাসায় পড়তাম। এক দিন সে এসে মাদ্রাসার কাছে বক্তৃতা শুরু করে দিল। মহল্লার লোক এবং মাদ্রাসার ছাত্র সমবেত হয়ে বেশ বড় একটা সমাবেশ সৃষ্টি করলো।
আল কোরআনুল কারীম নাযিল হবার পর পূর্ববর্তী সকল আসমানী কিতাবের বিধান রহিত হয়ে গিয়েছে; পবিত্র কোরআন শরীফের বিধান-ই সমগ্র বিশ্বজগতসমূহের অধিবাসীদের জন্য বর্তমানে কার্যকর।]
"এক খ্রিষ্টান বক্তা দেওবন্দে আসতো। আমি তখন সেই মাদ্রাসায় পড়তাম। এক দিন সে এসে মাদ্রাসার কাছে বক্তৃতা শুরু করে দিল। মহল্লার লোক এবং মাদ্রাসার ছাত্র সমবেত হয়ে বেশ বড় একটা সমাবেশ সৃষ্টি করলো।
খ্রিষ্টান
লোকটি দাঁড়িয়ে হাতে সুন্দর হরফে ‘ইঞ্জিল’ খচিত একটি বই নিয়ে সমবেত লোকদেরকে লক্ষ্য
করে জিজ্ঞাসা করলো, ‘আমার হাতে এটা কী?’